নয়া রাষ্টকল্প
আমরা বাংলাদেশের মানুষ ইতিহাসের এক সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে আছি। ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে এই সন্ধিক্ষণের সূত্রপাত। এই অভ্যুত্থান একদিকে যেমন দেশের মানুষের মুক্তাকাঙ্ক্ষার জানান দেয়, অন্যদিকে জানান দেয়, […]
আমরা বাংলাদেশের মানুষ ইতিহাসের এক সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে আছি। ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে এই সন্ধিক্ষণের সূত্রপাত। এই অভ্যুত্থান একদিকে যেমন দেশের মানুষের মুক্তাকাঙ্ক্ষার জানান দেয়, অন্যদিকে জানান দেয়, […]
সম্পাদক সৈয়দ নিজার, শিক্ষক, দর্শন বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় সম্পাদনা পর্ষদ রেজওয়ানা করিম স্নিগ্ধা, শিক্ষক, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কাজী মসিউর রহমান (প্রয়াত), শিক্ষক, ইংরেজি বিভাগ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান
অমিত হাসান সোহাগশিক্ষক, বাংলা বিভাগ, উত্তরা বিশ্ববিদ্যালয় ড. অর্নব জাহিদশিক্ষক, ওয়াইকেটু ইউনিভার্সিটি, নিউজিল্যান্ড আদনান আজিজ চৌধুরীশিক্ষার্থী, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ (রাজনৈতিক তত্ত্ব), ইউনিভার্সিটি অফ ব্রিটিশ কলাম্বিয়া আরাফাত রহমানপিএইচডি গবেষক, পলিটিক্যাল সায়েন্স অ্যান্ড
বিউপনিবেশায়ন ভবচক্র বিস্তারিত »
১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভ করেছে, কিন্তু বিগত পঞ্চাশ বছরেও এদেশের জনগণ মুক্তি লাভ করেনি। অনুরূপ, ১৯৪৭ সালে ঔপনিবেশিক শাসনের সমাপ্তি ঘটলেও—পরবর্তী দুই দশকে মানুষের মুক্তি ঘটেনি। বলা যায়, সাতচল্লিশ থেকে একাত্তর এবং একাত্তর থেকে অদ্যাবধি শাসন-ব্যবস্থায় কেবল পার্থক্য হয়েছে শাসকের জাত এবং চেহারায় । অর্থাৎ, সাতচল্লিশ থেকে একাত্তর এবং তৎপরবর্তীকালে শাসকের চেহারা বদলেছে, ক্ষমতার হস্তান্তর হয়েছে, জীবনযাত্রার মানও কিছুটা পরিবর্তিত হয়েছে। এমনকি, সাতচল্লিশের পর সমাজে কিংবা রাষ্ট্রে যে বৈষম্যগুলো ছিলো তার খানিকটা অবসানও ঘটেছে স্বাধীনতার মধ্য দিয়ে; কিন্তু বাংলাদেশের মানুষ অবরুদ্ধই থেকে গেছে।